চাঁদপুর ফরিদগঞ্জ দুর্গাপুর গ্রামে শিক্ষা কোটা জিরো আসতে অল্প কিছু দিন বাকি

চাঁদপুর ফরিদগঞ্জ দুর্গাপুর গ্রামে শিক্ষা কোটা জিরো আসতে অল্প কিছু দিন বাকি 

চাঁদপুর ফরিদগঞ্জ দুর্গাপুর গ্রামে শিক্ষা কোটা জিরো আসতে অল্প কিছু দিন বাকি  পতিটি মা বাবা জেগে ওঠার দরকার তাদের সন্তান কি করে  কোথায় যায় এই গুলি দিকে খেয়াল রাখা দরকার।
সন্তান পড়ার সময় পড়ে কিনা, খেলার সময় খেলে কিনা দেখা প্রয়োজন। আড্ডা দেয়া, পাড়া-মহল্লায় ঘুড়ে বেড়ানো, সময় নষ্ট করা থেকে বিরত করা অভিভাবকের কাজ। গভর্নিং বডি, উপজেলা প্রশাসন, এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের দায়িত্ব হলো স্কুলে ভালো, যোগ্য ও মানসম্মত শিক্ষকের ব্যবস্থা করা। শিক্ষক নিয়োগে অযোগ্য আত্মীয়-স্বজন, এলাকার লোক বা দলীয় লোকদের অবশ্যই বর্জন করা প্রয়োজন। অনিয়ম স্বজনপ্রীতি পরিহার করা দরকার, গ্রামে এর বড়ই অভাব, এই অভাব দূর করতে নিতে হবে বাস্তবধর্মী পদক্ষেপ। সরকার ইতোমধ্যে কেন্দ্রীয়ভাবে পরীক্ষার মাধ্যমে মেধাতালিকা করে শিক্ষক নিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এতে মেধাবী শিক্ষার্থীদের মনে আশার আলো ফুটে উঠেছে। আগে গ্রামে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা কম ছিল। ছেলেরা কেউ বাড়ি থেকে আসা-যাওয়া করত আবার অনেকে লজিং থাকত। ছাত্র পড়াত, নিজের পড়াও সারত। এখন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেড়েছে, লজিং থাকার প্রয়োজন পড়ে না। বাড়ি থেকেই শিক্ষার্থী স্কুলে যেতে পারে। আগে মানসম্মত শিক্ষক গ্রামের স্কুলে শিক্ষকতায় আসতেন, তারা এই পেশাকে সম্মানজনক মনে করতেন, উচ্চ বেতনের চাকরি ছেড়ে দিয়ে শিক্ষকতায় এসেছেন এমন নজির অনেক। তারা ছাত্রদের বাড়ি গিয়ে লেখাপড়ার খোঁজখবর নিতেন, অভিভাবকদের পরামর্শ দিতেন, তখন শিক্ষকদের তেমন অভাব-অনটন ছিল না। হাট-বাজারে তাদের গল্পগুজব করতে দেখা যেত না। গ্রামের ঝগড়া বিবাদে দরবার-সালিশেও তারা তেমন যেতেন না। আর কোচিং বাণিজ্য ছিল তাদের চিন্তার বাইরে।

জ্ঞানের রাজা জ্ঞান দিয়ে যাও,
শ্রদ্ধা নিয়ে সামনে আগাও,
দেশ তাকিয়ে তোমার দিকে
তুমি হারলে সবি ফিকে। 

No comments

Powered by Blogger.